পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (03-01-2020) নিয়োগ পরীক্ষার আপডেট প্রশ্ন-ব্যাংক। এই সেকশনে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (03-01-2020) নিয়োগ পরীক্ষার প্রায় প্রতিটি প্রশ্ন স্যাট টিম এবং ইউজাররা একাধিকবার রিভিউ করেছে ফলে প্রশ্নোত্তর সমূহ প্রায় নির্ভুল।
এছাড়া প্রায় প্রতিটি প্রশ্নেই উত্তরের স্বপক্ষে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে । আপডেট চলমান…
স্যাট একাডেমির সব কন্টেন্ট উন্মুক্ত হওয়ায়, আপনিও ভুল সংশোধন এবং স্ব-স্ব প্রশ্নের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনাও করতে পারবেন।
এই প্রশ্ন-ব্যাংক আপনাকে শুধুমাত্র পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (03-01-2020) নিয়োগ প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কেই ধারণা দিবে না, বরং এই প্রশ্নব্যাংকের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ টপিক্স সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
চলুন এক নজরে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (03-01-2020) প্রশ্ন-ব্যাংক এর কোর ফিচার সমূহ দেখে নিই -
প্রায় প্রটিটি প্রশ্নই নির্ভুল এবং উত্তরের স্বপক্ষে প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।
প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে অধ্যায় ভিত্তিক ট্যাগ যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আপনিও ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে। আপনিও ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্ন ব্যাংকে লাইভ টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারবেন ।
প্রশ্ন-ব্যাংক ইমেজ অথবা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বুকমার্ক করতে পারবেন (বুকমার্ক প্রশ্নসমূহ প্রিন্ট বা ডাউনলোড করতে পারবেন)।
প্রতিটি প্রশ্নে প্রসঙ্গিক ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। না থাকলে, আপনিও একাধিক ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন।
প্রশ্নোত্তরে ভুল থাকলে এডিট বাটনে ক্লিক করে ভুল সংশোধনে অবদান রাখতে পারবেন।
ভুল থাকলে কর্তৃপক্ষকে রিপোর্টও করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (03-01-2020) সহ স্যাট একাডেমির বিভিন্ন সেকশনে নিয়মিত অবদান রেখে শিক্ষাভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ ওপেন প্লাটফর্মকে আরও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজ প্রোফাইলকে টপ কন্ট্রিবিউটরদের তালিকাভুক্ত করতে পারবেন ।
শিল্পযুগ রূপান্তরিত হয়েছে তথ্যযুগে। শিল্পযুগের হাতিয়ার ছিল প্রযুক্তি। আর এ তথ্যযুগের হাতিয়ার হচ্ছে তথ্য ব্যবস্থাপনা।
ধনী দেশগুলোর সম্পদের কারণ হচ্ছে তথ্য, দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্যের কারণ হচ্ছে তথ্যসংকট যে সমস্ত মৌলিক কারণে তথ্যপ্রযুক্তির অর্থনীতি দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে তা হলো-
তথ্য প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান চাহিদা । কম্পিউটিং উপাদানের ক্রয়মূল্য দিন দিন কমছে।
তথ্য প্রযুক্তির ব্যবস্থাপনা মূল্য দিন দিন বাড়ছে।
তথ্যপ্রযুক্তি কিভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে নিম্নে বিস্তারিতভাবে তা আলোচনা করা হলোঃ
সফটওয়্যার রপ্তানিঃ
বহির্বিশ্বের যে কোনো কাজ সরাসরি কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে অথবা যে কোনো সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির সাথে সাব কন্ট্রাক্টেও পাওয়া সম্ভব।
ভারত ইতোমধ্যেই এভাবে বৃহত্তম সফটওয়্যার রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ।
ইন্টারনেট সার্ভিসঃ
সব রকম প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি অফিস আজ নিজেদের ওয়েবসাইট খুলেছে ! তাই ওয়েবপেজ তৈরির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে ৷
অনেক তরুণ-তরুণী ওয়েবপেজ ডেভেলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ছে। চাকরি খুঁজে পেতেও সাহায্য করছে ইন্টারনেট। কিছু কিছু ওয়েবসাইট যেমন www.bdjobs.com নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ।
ইন্টারনেট সেবা দিতে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এদের বলা হয়ে আইএসপি। আইএসপিগুলোর মাধ্যমেও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে ।
বর্তমানে বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান যেমন মোবাইল কোম্পানি, Qubee, Banglalion WIMAX ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং বিভিন্ন বিজনেস কোম্পানি ধীরে ধীরে নিজেদের নেটওয়ার্কের অধীনে নিয়ে আসছে। এতে করে হার্ডওয়্যার সাপোর্ট, সফটওয়্যার স্থাপনসহ বিভিন্ন ফিডব্যাক শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
সৃষ্টি হচ্ছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামার প্রভৃতি পদ।
তথ্যপ্রযুক্তি কিভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে নিম্নে তা আলোচনা করা হলোঃ
তথ্য ব্যবস্থাপনা ও ডাটা এন্ট্রি, ই-বিজনেস, মেডিকেল সার্ভিস, ব্যাংকিং খাতে মাল্টিমিডিয়াঃ, আত্মকর্মসংস্থান, প্রশিক্ষণ ।
দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলোতে মনোযোগী হওয়া দরকার-
অবকাঠামো উন্নয়ন হিসেবে টেলিফোন লাইনের সংযোগপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা।
সারাদেশকে ফাইবার অপটিক কেবল নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসা ।
ইপিজেডগুলোর মতো সফট্যার রপ্তানিমুখী পতিষ্ঠানের জন্য সব ধরণের অবকাঠামোগত সুবিধাসহ হাইটেক পার্ক গড়ে তোলা ।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পেশাগত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ।
নিজের পক্ষে ভারত বা তৃতীয় কোনো দেশ থেকে সাবকন্ট্রাক্ট আদায়ের চেষ্টা করা ।
বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের কপিরাইট আইন তৈরি এবং তার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা ।